• الصفحة الرئيسيةخريطة الموقعRSS
  • الصفحة الرئيسية
  • سجل الزوار
  • وثيقة الموقع
  • اتصل بنا
English Alukah شبكة الألوكة شبكة إسلامية وفكرية وثقافية شاملة تحت إشراف الدكتور سعد بن عبد الله الحميد
 
الدكتور سعد بن عبد الله الحميد  إشراف  الدكتور خالد بن عبد الرحمن الجريسي
  • الصفحة الرئيسية
  • موقع آفاق الشريعة
  • موقع ثقافة ومعرفة
  • موقع مجتمع وإصلاح
  • موقع حضارة الكلمة
  • موقع الاستشارات
  • موقع المسلمون في العالم
  • موقع المواقع الشخصية
  • موقع مكتبة الألوكة
  • موقع المكتبة الناطقة
  • موقع الإصدارات والمسابقات
  • موقع المترجمات
 كل الأقسام | مقالات شرعية   دراسات شرعية   نوازل وشبهات   منبر الجمعة   روافد   من ثمرات المواقع  
اضغط على زر آخر الإضافات لغلق أو فتح النافذة اضغط على زر آخر الإضافات لغلق أو فتح النافذة
  •  
    فتاوى الطلاق الصادرة عن سماحة مفتي عام المملكة ...
    أ. د. عبدالله بن محمد الطيار
  •  
    عناية النبي بضبط القرآن وحفظه في صدره الشريف
    الشيخ أ. د. عرفة بن طنطاوي
  •  
    على علم عندي
    عبدالسلام بن محمد الرويحي
  •  
    عظمة الإسلام وتحديات الأعداء - فائدة من كتاب: ...
    د. هيثم بن عبدالمنعم بن الغريب صقر
  •  
    خطبة: أهمية التعامل مع الأجهزة الإلكترونية
    عدنان بن سلمان الدريويش
  •  
    نصيحتي إلى كل مسحور باختصار
    سلطان بن سراي الشمري
  •  
    الحج عبادة العمر: كيف يغيرنا من الداخل؟
    محمد أبو عطية
  •  
    تفسير سورة البلد
    أبو عاصم البركاتي المصري
  •  
    فضل يوم عرفة
    محمد أنور محمد مرسال
  •  
    خطبة: فضل العشر الأول من ذي الحجة
    يحيى سليمان العقيلي
  •  
    خطبة: اغتنام أيام عشر ذي الحجة والتذكير بيوم عرفة
    أبو عمران أنس بن يحيى الجزائري
  •  
    حقوق الأم (2)
    د. أمير بن محمد المدري
  •  
    وقفات مع عشر ذي الحجة
    د. عبدالسلام حمود غالب
  •  
    من مائدة العقيدة: شروط شهادة أن لا إله إلا الله
    عبدالرحمن عبدالله الشريف
  •  
    تحريم صرف شيء من مخلوقات الله لغيره سبحانه وتعالى
    فواز بن علي بن عباس السليماني
  •  
    الله يخلف على المنفق في سبيله ويعوضه
    د. خالد بن محمود بن عبدالعزيز الجهني
شبكة الألوكة / آفاق الشريعة / منبر الجمعة / الخطب / خطب بلغات أجنبية
علامة باركود

إن الله يحب التوابين (خطبة) - باللغة البنغالية

إن الله يحب التوابين (خطبة) - باللغة البنغالية
حسام بن عبدالعزيز الجبرين

مقالات متعلقة

تاريخ الإضافة: 27/10/2024 ميلادي - 24/4/1446 هجري

الزيارات: 1756

 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
النص الكامل  تكبير الخط الحجم الأصلي تصغير الخط
شارك وانشر

إن الله يحب التوابين (خطبة) - باللغة البنغالية

খুতবার বিষয়ঃ আল্লাহ তাওবাহকারীকে পছন্দ করেন

প্রথম খুৎবা

 

الحمد لله المحيط الخبير، الشهيد البصير، العظيم القدير، وأشهد أن لا إله إلا الله الرحيم الستير التواب، الغفور المجيب الوهاب، وأشهد أن محمدًا عبدالله ورسوله، بلغ الرسالة، وأدى الأمانة، ونصح الأمة، وجاهد في الله حق جهاده حتى أتاه اليقين، صلى الله عليه وعلى آله وصحبه، ومن اقتفى أثرهم إلى يوم الدين.

 

আমি আপনাকে এবং নিজেকে আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করার, তাকওয়ার পথে থাকার এবং তার সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছানোর জন্য নফসের সাথে সংগ্রাম করার ওসিয়ত করছি।

﴿ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اتَّقُوا اللَّهَ وَلْتَنْظُرْ نَفْسٌ مَا قَدَّمَتْ لِغَدٍ وَاتَّقُوا اللَّهَ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا تَعْمَلُونَ ﴾ [الحشر:18].

 

অনুবাদঃ হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং প্ৰত্যেকের উচিত চিন্তা করে দেখা আগামী কালের জন্য সে কী অগ্রিম পাঠিয়েছে। আর তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর; তোমরা যা কর নিশ্চয় আল্লাহ সে সম্পর্কে সবিশেষ অবহিত।

 

ইমাম বুখারী উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ) হতে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যুগে এক লোক যার নাম ছিল ‘আবদুল্লাহ্ আর ডাকনাম ছিল হিমার। এ লোকটি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে হাসাত। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শরাব পান করার অপরাধে তাকে বেত্রাঘাত করেছিলেন। একদিন তাকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় আনা হল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে চাবুক মারার আদেশ দিলেন। তাকে চাবুক মারা হল। তখন দলের মাঝ থেকে এক লোক বলল, হে আল্লাহ্! তার উপর লা‘নত বর্ষণ করুন! নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তাকে কতবার যে আনা হল! তখন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তাকে লা‘নত করো না। আল্লাহর কসম! আমি জানি যে, সে আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূলকে ভালবাসে।

 

পরম করুণাময়ের বান্দারা! এই হাদীসের আলোকে, আমি প্রত্যেক লজ্জাজনক পাপীকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, যারা তাওবার পরে অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়, তাওবার পরের সময় দীর্ঘ হোক বা ছোট। আমার আলোচনা এমন এক ব্যক্তি সম্পর্কে যে প্রতিবার পাপ করলে তাওবা করে, কখনও কখনও শয়তান তাকে নিরুৎসাহিত করে এবং তার অন্তরে কুমন্ত্রণা দেয় যে, সে একজন মুনাফিক।

 

হাদীসে এসেছেঃ "যার সৎ আমল তাকে আনন্দিত করে এবং বদ্‌ আমল কষ্ট দেয় সেই হলো প্রকৃত ঈমানদার"। (আহমাদ ও তিরমিযী, আলবানী এটিকে সহীহ বলেছেন)।

 

কিছু মানুষ পাপ করে, কিন্তু যখন তারা পাপ করে, তখন তারা তাদের পাপের জন্য অনুতপ্ত হয় এবং তাওবা করে, এমনকি কখনও কখনও পাপের জন্য অশ্রুও ঝরায়, কিন্তু তারা প্রকৃতগতভাবে দুর্বল হওয়ায় তারা আবার এই পাপের শিকার হয়।

 

আল্লাহর বান্দারা! যে ব্যক্তি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী তার আল্লাহর প্রশংসা করা, শত্রুর কুদৃষ্টি এড়ানো, শিক্ষা ও উপদেশ গ্রহণ করা, বারবার পাপের অভিজ্ঞতা না করা এবং তার হৃদয়ে পাপের ভয় বজায় রাখা উচিত। কারণ আল্লাহর ভয়ের অভাবও পাপে লিপ্ত হওয়ার একটি কারণ।

 

তবে এটিই একমাত্র কারণ নয়, কারণ এমন কিছু লোক আছে যারা ধূমপান বা হারাম দৃষ্টির মতো পাপে ভুগছে, কিন্তু তাদের যদি ঘুষ হিসাবে প্রচুর অর্থের প্রস্তাব দেওয়া হয় তবে তারা তা গ্রহণ করতে অস্বীকার করে। এতে তাদের কোনো সমস্যা হয় না। কারণ তাদের অন্তরে আল্লাহর ভয় রয়েছে এবং তাদের মধ্যে পাপের ভয় জাগ্রত রয়েছে, এই ভয়ের আবরণ এখনো ম্লান হয়নি।

 

বিশ্বস্ত ভাইয়েরা! দুনিয়া ও আখেরাতে গুনাহের প্রভাব এবং তার অশুভ লক্ষণ কারো কাছে গোপন নয়, তবে যখন কোন পাপ সংঘটিত হয় তখন তার একমাত্র প্রতিকার হচ্ছে অনুতপ্ত হওয়া এবং সৎকাজ করা।হাদিসে আছে যে, , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বান্দা যখন একটি গুনাহ করে তখন তার অন্তরের মধ্যে একটি কালো চিহ্ন পড়ে। অতঃপর যখন সে গুনাহর কাজ পরিহার করে, ক্ষমা প্রার্থনা করে এবং তওবা করে তার অন্তর তখন পরিষ্কার ও দাগমুক্ত হয়ে যায়। সে আবার পাপ করলে তার অন্তরে দাগ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং তার পুরো অন্তর এভাবে কালো দাগে ঢেকে যায়। এটাই সেই মরিচা আল্লাহ তা'আলা যার বর্ণনা করেছেনঃ “কখনো নয়, বরং তাদের কৃতকর্মই তাদের মনে জং (মরিচা) ধরিয়েছে”— (সূরা মুত্বাফফিফীন ১৪)। ইটি তিরমিযী বর্ণনা করেছেন এবং আলবানী হাসান বলেছেন।

 

এ থেকে বোঝা যায় যে, তাওবাহ ও ইস্তিগফারের মাধ্যমে অন্তরের কালো দাগ মিটে যায় এবং তার হৃদয়ে মরিচা ধরে না।

 

আল্লাহর বান্দারা! এটা সর্বজনবিদিত যে, প্রত্যেক গুনাহ থেকে তওবা করার শর্তগুলো উল্লেখ করা উচিত:

প্রথম শর্ত: আল্লাহর নিকট গুনাহের জন্য অনুতপ্ত হওয়া।

দ্বিতীয় শর্তঃ গুনাহ থেকে বিরত থাকা।

তৃতীয় শর্ত: এটা আর না করার সংকল্প করা।

 

আর কিছু গুনাহের ক্ষেত্রে চতুর্থ শর্ত যোগ করা হয়: প্রাপ্যদের কাছে তাদের অধিকার পৌঁছে দেওয়া।

 

আলেমগণ বলেন: যে ব্যক্তি এই শর্তগুলো পূরণ করবে, তার তওবা কবুল হবে।

 

পরম করুণাময়ের বান্দারা! যদি তার আত্মা এবং শয়তান তাকে পরাভূত করে এবং সে আবার একটি পাপ করে তবে তার আবার তাওবাহ হওয়া উচিত।ইবনে তাইমিয়া রাহঃ, বলেন: "যদি কেউ অনুতপ্ত হওয়ার পরে সে আবার পাপ করে তবে সে শাস্তির যোগ্য, যদি সে আবার তাওবা করে, তাহলে আল্লাহ তার তাওবা আবার কবুল করেন।

 

কোনো মুসলমানের জন্য এটা জায়েয নয় যে, তাওবা করার পর যদি সে আবার কোনো গুনাহ করে তাহলে সে তার গুনাহের ব্যাপারে অনড় থাকে, বরং সে দিনে একশত বার গুনাহ করলেও তাওবা করবে, ইমাম আহমদ তার মুসনাদে বলেছেন। আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি নবী (সা.) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, (আল্লাহ সেই বান্দাকে ভালোবাসেন যে বারবার গুনাহ করার পর বারবার তওবা করে)।

 

অন্য হাদিসে উল্লেখ আছে: (যদি কোনো গুনাহর উপর অবিচল থাকে তবে তা ছোট গুনাহ থেকে যায় না, এবং যদি গুনাহের পর ক্ষমা চাওয়া হয়, তবে তা বড় গুনাহ থাকে না)।

 

[তাঁর উক্তি শেষ, আল-ফাতাওয়া: 16/58].

 

একজন প্রিয় বন্ধু তার পরিচিত একজন সম্পর্কে বলেছিলেন যে, সে ব্যক্তি অনেক ভাল কাজ করে, তন্মধ্যে সে সোম, বৃহস্পতিবার ও আয়্যামুল বীযে রোজা রাখে, প্রতিদিন দান-খয়রাত করে, কিন্তু সে ধূমপানে আসক্ত, অপর ব্যক্তি সে রোজা রাখে, নফল নামাজ পড়ে, কোরআন তেলাওয়াত করে এবং আরো অনেক ভালো কাজ করে, কিন্তু সে নিষিদ্ধ জিনিস দেখাতে লিপ্ত, তাওবাহ করে, তারপরে আবার সেই গোনাহে লিপ্ত হয় এমনকি সে নিরাশ হয়ে পড়ে। "এমনকি একজন নেককার ব্যক্তিও কখনও কখনও এমন পাপের শিকার হতে পারে যা তাকে ছেড়ে দায় না এবং তাকে দুঃখিত করে, কিন্তু যখন এই পাপের সাথে সত্যিকারের অনুতাপ, অবিরাম প্রার্থনা এবং অবিরাম মিনতি হয়, তখন আল্লাহ তাকে সাহায্য করেন, তার রক্ষা করেন এবং সমর্থন করেন, যদিও এতে সময় লাগে।

 

আর কখনো কখনো আল্লাহর সাহায্য আসতে বিলম্ব হয় যাতে বান্দাকে পরীক্ষা করা হয়, তাই ক্ষত যতই গভীর হোক না কেন, দৃঢ়তাকে আঁকড়ে ধর এবং দোয়াকে ছেড়ে দিও না, যা তোমার অস্ত্র। আর পাপের সয়লাবে তুমি ভেসে যেও না যাতে তুমি তার বন্দী হয়ে যাও।"

 

বুখারী ও মুসলিম আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয় রব আল্লাহ রাব্বুল আলামীন হতে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, জনৈক বান্দা পাপ করে বলল, হে আমার রব! আমার পাপ মার্জনা করে দাও। তারপর আল্লাহ তা’আলা বললেন, আমার বান্দা পাপ করেছে এবং সে জানে যে, তার একজন রব আছে, যিনি পাপ মার্জনা করেন এবং পাপের কারণে ধরেন। এ কথা বলার পর সে আবার পাপ করল এবং বলল, হে আমার রব! আমার পাপ ক্ষমা করে দাও। তারপর আল্লাহ তা’আলা বললেন, আমার এক বান্দা পাপ করেছে এবং সে জানে যে, তার একজন রব আছে যিনি পাপ মার্জনা করেন এবং পাপের কারণে শাস্তি দিতে পারেন। তারপর সে পুনরায় পাপ করে বলল, হে আমার রব! আমার পাপ মাফ করে দাও। এ কথা শুনে আল্লাহ তা’আলা পুনরায় বলেন, আমার বান্দা পাপ করেছে এবং সে জানে যে, তার একজন প্রভু আছে, যিনি বান্দার পাপ মার্জনা করেন এবং পাপের কারণে পাকড়াও করেন। তারপর আল্লাহ তা’আলা বলেন, হে বান্দা! এখন যা ইচ্ছা তুমি আমাল করো। আমি তোমার গুনাহ মাফ করে দিয়েছি।

 

হে ক্ষমাকারী আমাদের ক্ষমা করুন, হে তাওওয়াব আমাদের তওবা কবুল করুন, হে সিত্তীর আমাদের পাপ ঢেকে দিন, হে পথপ্রদর্শক আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন, হে মহিমা, গৌরব ও সম্মানের মালিক, হে জীবিত ও সকল প্রাণীকে সমর্থনকারী!

 

দ্বিতীয় খুৎবা

الحمد لله التواب القائل: ﴿ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ التَّوَّابِينَ وَيُحِبُّ الْمُتَطَهِّرِينَ ﴾ [البقرة: 222]، وصلى الله وسلم على نبيه الذي كان يعد له في المجلس الواحد مائة مرة: ((ربِّ اغفر لي وتب عليَّ؛ إنك أنت التواب الغفور)).

 

তাওবা ও ক্ষমাসহ নেক আমল করা একজন মুসলমানের ওপর ফরজ। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বলেছেনঃ তুমি যেখানেই থাক আল্লাহ্ তা'আলাকে ভয় কর, মন্দ কাজের পরপরই ভাল কাজ কর, তাতে মন্দ দূরীভূত হয়ে যাবে এবং মানুষের সাথে উত্তম আচরণ কর। আল্লাহ তা‘আলা বলেনঃ

﴿ وَأَقِمِ الصَّلَاةَ طَرَفَيِ النَّهَارِ وَزُلَفًا مِنَ اللَّيْلِ إِنَّ الْحَسَنَاتِ يُذْهِبْنَ السَّيِّئَاتِ ذَلِكَ ذِكْرَى لِلذَّاكِرِينَ ﴾ [هود: 114]

 

অনুবাদঃ আর আপনি সালাত কায়েম করুন দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের প্রথমাংশে । নিশ্চয় সৎকাজ অসৎ কাজকে মিটিয়ে দেয় । উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য এটা এক উপদেশ।

 

যে ব্যক্তি একান্তে কৃত পাপে ভুগছে তাকে ঘনঘন এমন ইবাদত করা উচিত যা গোপনে করা হয়, যে ব্যক্তি গোপনে পাপ করে তার গোপনে অনুতপ্ত হওয়া উচিত এবং যে ব্যক্তি প্রকাশ্যে পাপ করে তার প্রকাশাযে অনুতপ্ত হওয়া উচিত।

 

আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের প্রভু অত্যন্ত ক্ষমাশীল এবং তওবা কবুলকারী, হাদিসে উল্লেখ আছেরসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে সত্তার হাতে আমার জীবন, আমি তার কসম করে বলছি, তোমরা যদি পাপ না করতে তবে অবশ্যই আল্লাহ তোমাদের নিশ্চিহ্ন করে এমন সম্প্রদায় বানাতেন যারা পাপ করে ক্ষমা চাইতো এবং তিনি তাদের মাফ করে দিতেন।

 

প্রত্যেক পাপী যে তার পাপের জন্য অনুতপ্ত হয় এবং তাওবাহ করে তাকে বলতে চাই: কত গুনাহ আছে যা এই অহংকার ভেঙে দিয়েছে যা একজন বান্দার মৃত্যু পর্যন্ত ঘটাতে পারে! কত গুনাহ আছে যার কারণে বান্দার অন্তর আল্লাহর ভয়ে ভরে যায়! কত গুনাহ আছে যা কান্নাকাটি, নম্রতা, প্রার্থনা এবং ও চাওয়ার কারণ হয়েছে! এমন কত পাপ আছে যেগুলো অনেক আনুগত্যের কারণ!

 

হে বিশ্বস্ত ভাইয়েরা! এটা জেনে রাখা উচিত যে, প্রত্যেক মুমিনের জন্য তওবা করা আবশ্যক, তাওবা ব্যতীত কোন বান্দা পরিপূর্ণতা অর্জন করতে পারে না, সে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে পারে না এবং তার থেকে অবাঞ্ছিত জিনিস দূর করতে পারে না। আমাদের নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) সবচেয়ে নিখুঁত পরিপূর্ণ ছিলেন, তিনি ছিলেন আল্লাহর সবচেয়ে সম্মানিত বান্দা, তথাপি তিনি বলতেন: (হে মানুষ! আল্লাহর কাছে তওবা কর! কেননা আমি দিনে একশত বার আল্লাহর কাছে তাওবা করি) [মুসলিম বর্ণনা করেছেন]

 

নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়েছিল। এবং এই ক্ষমার কারণে তিনি কিয়ামতের দিন শাফায়াতের অধিকিরী হবেন, যেমনটি সহীহ বুখারীতে সুপারিশের প্রসিদ্ধ হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে:

(...তারা ঈসা আঃ কাছে আসবে, তখন তিনিও বলবেন যে আমার সাহস নেই, তোমরা সবাই মুহাম্মদের কাছে যাও, তিনি আল্লাহর মনোনীত বান্দা, আল্লাহ তার পূর্বের ও পরের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দিয়েছেন...))।

 

সুসংবাদ ও সতর্ককারী নবীর প্রতি রহমত ও শান্তি প্রেরণ করুন!

 

 

 





 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
شارك وانشر

مقالات ذات صلة

  • إن الله يحب التوابين (خطبة)
  • إن الله يحب التوابين (خطبة) (باللغة الهندية)

مختارات من الشبكة

  • {إن الله يحب التوابين} (خطبة) - باللغة الإندونيسية(مقالة - آفاق الشريعة)
  • {إن الله يحب التوابين} (خطبة) - باللغة النيبالية(مقالة - آفاق الشريعة)
  • إن الله يحب التوابين (باللغة الأردية)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • فضل التوبة وتيسيرها وحب الله لأهلها، وقوله تعالى: {إن الله يحب التوابين}(مقالة - موقع الشيخ د. خالد بن عبدالرحمن الشايع)
  • فضل التوبة وتيسيرها وحب الله لأهلها وقوله تعالى: (إن الله يحب التوابين)(محاضرة - موقع الشيخ د. خالد بن عبدالرحمن الشايع)
  • الله يحب التوابين(مقالة - آفاق الشريعة)
  • إن الله يحب التوابين ( بطاقة دعوية )(كتاب - مكتبة الألوكة)
  • مخطوطة كتاب التوابين(مخطوط - مكتبة الألوكة)
  • تفسير قوله تعالى: { إلا الذين تابوا وأصلحوا وبينوا فأولئك أتوب عليهم وأنا التواب الرحيم }(مقالة - آفاق الشريعة)
  • معاني أسماء الله الحسنى ومقتضاها (التواب)(مقالة - آفاق الشريعة)

 



أضف تعليقك:
الاسم  
البريد الإلكتروني (لن يتم عرضه للزوار)
الدولة
عنوان التعليق
نص التعليق

رجاء، اكتب كلمة : تعليق في المربع التالي

مرحباً بالضيف
الألوكة تقترب منك أكثر!
سجل الآن في شبكة الألوكة للتمتع بخدمات مميزة.
*

*

نسيت كلمة المرور؟
 
تعرّف أكثر على مزايا العضوية وتذكر أن جميع خدماتنا المميزة مجانية! سجل الآن.
شارك معنا
في نشر مشاركتك
في نشر الألوكة
سجل بريدك
  • بنر
  • بنر
كُتَّاب الألوكة
  • بعد عامين من البناء افتتاح مسجد جديد في قرية سوكوري
  • بعد 3 عقود من العطاء.. مركز ماديسون الإسلامي يفتتح مبناه الجديد
  • المرأة في المجتمع... نقاش مفتوح حول المسؤوليات والفرص بمدينة سراييفو
  • الذكاء الاصطناعي تحت مجهر الدين والأخلاق في كلية العلوم الإسلامية بالبوسنة
  • مسابقة للأذان في منطقة أوليانوفسك بمشاركة شباب المسلمين
  • مركز إسلامي شامل على مشارف التنفيذ في بيتسفيلد بعد سنوات من التخطيط
  • مئات الزوار يشاركون في يوم المسجد المفتوح في نابرفيل
  • مشروع إسلامي ضخم بمقاطعة دوفين يقترب من الموافقة الرسمية

  • بنر
  • بنر

تابعونا على
 
حقوق النشر محفوظة © 1446هـ / 2025م لموقع الألوكة
آخر تحديث للشبكة بتاريخ : 8/12/1446هـ - الساعة: 0:14
أضف محرك بحث الألوكة إلى متصفح الويب