• الصفحة الرئيسيةخريطة الموقعRSS
  • الصفحة الرئيسية
  • سجل الزوار
  • وثيقة الموقع
  • اتصل بنا
English Alukah شبكة الألوكة شبكة إسلامية وفكرية وثقافية شاملة تحت إشراف الدكتور سعد بن عبد الله الحميد
الدكتور سعد بن عبد الله الحميد  إشراف  الدكتور خالد بن عبد الرحمن الجريسي
  • الصفحة الرئيسية
  • موقع آفاق الشريعة
  • موقع ثقافة ومعرفة
  • موقع مجتمع وإصلاح
  • موقع حضارة الكلمة
  • موقع الاستشارات
  • موقع المسلمون في العالم
  • موقع المواقع الشخصية
  • موقع مكتبة الألوكة
  • موقع المكتبة الناطقة
  • موقع الإصدارات والمسابقات
  • موقع المترجمات
 كل الأقسام | مقالات شرعية   دراسات شرعية   نوازل وشبهات   منبر الجمعة   روافد   من ثمرات المواقع  
اضغط على زر آخر الإضافات لغلق أو فتح النافذة اضغط على زر آخر الإضافات لغلق أو فتح النافذة
  •  
    الجنة ونعيمها (خطبة)
    د. أيمن منصور أيوب علي بيفاري
  •  
    ظاهرة كسب المال الحرام (خطبة)
    أ. د. حسن بن محمد بن علي شبالة
  •  
    من الفائز؟ (خطبة)
    أبو سلمان راجح الحنق
  •  
    ولاية الله بين أهل الاستقامة وأهل الوسائط
    أ. د. علي حسن الروبي
  •  
    من أدلة صدقه عليه الصلاة والسلام: تبتله وكثرة ...
    الشيخ عبدالله محمد الطوالة
  •  
    حال الصحابة - رضي الله عنهم - مع القرآن في صلاتهم
    الشيخ أ. د. عرفة بن طنطاوي
  •  
    من مائدة السيرة: مقاطعة قريش لبني هاشم وبني
    عبدالرحمن عبدالله الشريف
  •  
    الفرع الثالث: أحكام ما يستر به العورة (من الشرط ...
    يوسف بن عبدالعزيز بن عبدالرحمن السيف
  •  
    الإرادة والمشيئة
    الشيخ عبدالعزيز السلمان
  •  
    آفة الإغراب في العلم
    عمرو عبدالله ناصر
  •  
    أسباب البركة في العلم
    رمضان صالح العجرمي
  •  
    حديث: أمرت بريرة أن تعتد بثلاث حيض
    الشيخ عبدالقادر شيبة الحمد
  •  
    تفسير سورة الفيل
    أ. د. كامل صبحي صلاح
  •  
    الداخلون الجنة بغير حساب (خطبة)
    د. عبد الرقيب الراشدي
  •  
    خطبة: الذين يصلي عليهم الله وتصلي عليهم الملائكة
    الشيخ الدكتور صالح بن مقبل العصيمي ...
  •  
    حسن الظن بالله تعالى (خطبة)
    د. عبد الرقيب الراشدي
شبكة الألوكة / آفاق الشريعة / منبر الجمعة / الخطب / خطب بلغات أجنبية
علامة باركود

من مشكاة النبوة (3) ذو العقيصتين (خطبة)- باللغة البنغالية

من مشكاة النبوة (3) ذو العقيصتين (خطبة)- باللغة البنغالية
حسام بن عبدالعزيز الجبرين

مقالات متعلقة

تاريخ الإضافة: 22/1/2025 ميلادي - 23/7/1446 هجري

الزيارات: 1567

 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
النص الكامل  تكبير الخط الحجم الأصلي تصغير الخط
شارك وانشر

موضوع الخطبة: من مشكاة النبوة (3)

খুতবার বিষয়ঃ নবুওয়্যাতের দীপাধার থেকে (3)


প্রথম খুৎবা

الحمد للهِ العلاّمِ الحكيم، الواسعِ العظيم، المحيطِ العليم، وأشهدُ ألا إله إلا اللهُ المولى الحميد، الطيّبُ المجيد، الخبيرُ الشهيد وأشهد أن محمدا عبده ورسوله وصفيّه وخليله، بلغ الرسالة، وأدى الأمانة ونصح الأمة وجاهد في الله حقّ جهادِه صلّى الله علَيه وعلى آله وصحبه وسلم تسليمًا كثيرًا.


হামদ ও সালাতের পর!

আমি আপনাকে এবং নিজেকে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে দরকারী, সর্বাধিক উপকারী এবং সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপদেশ করছি, যা আল্লাহ আমাদের এবং সমস্ত পূর্ববর্তী জাতিদের জন্য দান করেছেন:

﴿ وَلَقَدْ وَصَّيْنَا الَّذِينَ أُوتُواْ الْكِتَابَ مِن قَبْلِكُمْ وَإِيَّاكُمْ أَنِ اتَّقُواْ اللّهَ ﴾ [النساء: 131].

 

অর্থঃ তোমাদের আগে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তাদেরকে এবং তোমাদেরকেও নির্দেশ দিয়েছি যে, তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর ।


আল্লাহর রহমতের পর তাকওয়াই একমাত্র আমল যার দ্বারা জান্নাতের নিয়ামত এবং তার উচ্চ মর্যাদা লাভ করা যায়:

﴿ تِلْكَ الْجَنَّةُ الَّتِي نُورِثُ مِنْ عِبَادِنَا مَن كَانَ تَقِيّاً ﴾ [مريم: 63].


অর্থঃ এ সে জান্নাত, যার অধিকারী করব আমরা আমাদের বান্দাদের মধ্যে মুত্তাকীদেরকে ।


মুমিনগণ! তোমাদের সামনে নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এই দৃশ্য উপস্থাপন করছিঃ

আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ "একবার আমরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে মসজিদে বসা ছিলাম। তখন এক ব্যাক্তি সওয়ার অবস্থায় ঢুকল। মসজিদে (প্রাঙ্গণে) সে তার উটটি বসিয়ে বেঁধে রাখল। এরপর সাহাবীদের লক্ষ্য করে বলল, তোমাদের মধ্যে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন তার সামনেই হেলান দিয়ে বসা ছিলেন। আমরা বললাম, এই হেলান দিয়ে বসা ফর্সা রঙের ব্যাক্তিই হলেন তিনি। তারপর লোকটি তাঁকে লক্ষ্য করে বলল, হে আবদুল মুত্তালিবের পুত্র! নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেনঃ ‘আমি তোমার জওয়াব দিচ্ছি। লোকটি বলল, ‘আমি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করব এবং সে প্রশ্ন করার ব্যাপারে কঠোর হব, এতে আপনি রাগ করবেন না। তিনি বললেন, তোমার যেমন ইচ্ছা প্রশ্ন কর। সে বলল, আমি আপনাকে আপনার রব ও আপনার পূর্ববর্তীদের রবের কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করছি, আল্লাহ্ই কি আপনাকে সকল মানুষের রাসূলরূপে পাঠিয়েছেন?’ তিনি বললেনঃ আল্লাহ্ সাক্ষী, হাঁ। সে বলল, আমি আপনাকে আল্লাহর কসম দিয়ে বলছি, আল্লাহ্ই কি আপনাকে দিনরাতে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতে নির্দেশ দিয়েছেন? তিনি বললেনঃ ‘আল্লাহ্ সাক্ষী, হাঁ। সে বলল, আমি আপনাকে আল্লাহর কসম দিয়ে বলছি, আল্লাহ্ই কি আপনাকে বছরের এ মাসে (রমযান) সাওম (রোযা/রোজা/সিয়াম/ছিয়াম) পালনের নির্দেশ দিয়েছেন? তিনি বললেনঃ আল্লাহ্ সাক্ষী, হাঁ। সে বলল, আমি আপনাকে আল্লাহর কসম দিয়ে বলছি, আল্লাহ্ই কি আপনাকে নির্দেশ দিয়েছেন, আমাদের ধনীদের থেকে সদকা (যাকাত) উসূল করে গরীবদের মধ্যে ভাগ করে দিতে? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ আল্লাহ্ সাক্ষী, হাঁ। এরপর লোকটি বলল, ‘আমি ঈমান আনলাম আপনি যা (যে শরী‘আত) এনেছেন তার ওপর। আর আমি আমার কওমের রেখে আসা লোকজনের পক্ষে প্রতিনিধি, আমার নাম যিমাম ইবনু সা’লাবা, বনী সা’দ ইবনু বকর গোত্রের একজন"। (বুখারী ও মুসলিম)


মুসনাদ আহমাদের বর্ণনাই এসেছেঃ "এরপর যখন সে বিরত হলো, তখন বলল: তাহলে আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো (সত্য) মা’বুদ নেই এবং আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ তাঁর বান্দা ও রাসূল। আর আমি অবিলম্বেই এসকল ফরয আদায় করব এবং আপনি আমাকে যেসকল বিষয় থেকে নিষেধ করলেন, আমি সেগুলো পরিহার করবো। তারপর সে বললো: আমি এতে কিছু বাড়াবোও না, আবার কমাবোও না। তারপর সে তার উটের নিকট ফিরে গেলো। আর যখন সে ফিরে গেলো, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: “দু’বেনীওয়ালা যদি সত্য বলে থাকে, তবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।” তারপর লোকটি তার উটের নিকট এসে তার বাঁধন খুলে দিলো তারপর চলে গেল। তারপর সে তার কওমের নিকট উপনীত হয়ে তাদেরকে তার নিকট একত্রিত করলো। এরপর সেই প্রথমে কথা বলা শুরু করলো। সে বললো: কত মন্দ লাত ও উযযা!


তারা (কওমের লোকজন) বলল: হে যিমাম, থামো! কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হওয়াকে ভয় করো, পাগল হওয়াকে ভয় করো এবং গোদ রোগকে ভয় করো।


সে বললো: তোমরা ধ্বংস হও! আল্লাহর কসম! এ দুটো তোমাদের কোনোই ক্ষতি করতে পারে না এবং কোনোই উপকার করতে পারে না। তোমরা যে অবস্থায় ছিলে, তা থেকে তোমাদেরকে উদ্ধার করার জন্য আল্লাহ রাসূল প্রেরণ করেছেন এবং তাঁর প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। আর আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো (সত্য) মা’বুদ নেই, এবং আরও (সাক্ষ্য দিচ্ছি) যে, মুহাম্মদ তাঁর বান্দা ও তাঁর রাসূল। আর তিনি তোমাদেরকে যা করার আদেশ করেছেন এবং যা থেকে নিষেধ করেছেন, সেসব নিয়ে আমি তাঁর নিকট থেকে তোমাদের কাছে এসেছি। তিনি (ইবনু আব্বাস রা:) বলেন: আল্লাহর কসম! সেদিন সেখানে উপস্থিত পুরুষ ও নারী সকলেই সন্ধ্যা হওয়ার পূর্বেই মুসলিম হয়ে গিয়েছি। বর্ণনাকারী বলেন, ইবনু আব্বাস রা: বলেন: আমরা যিমাম ইবনু ছা’লাবার চেয়ে উত্তম কোনো কওমের প্রতিনিধির কথা শুনিনি"।


আল্লাহু আকবার... হৃদয়ে ঈমান জাগ্রত হলে এর মর্যাদা কত বড়! আমার বন্ধুরা! আসুন কিছুক্ষণের জন্য এই গল্পটি নিয়ে চিন্তা করি:

• এই গল্পে আমরা দেখতে পাই যে, নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবীদের পারস্পরিক জীবনে পরিপূর্ণ সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি ছিল, এমনভাবে যে তাদের কাছে যাওয়া অপরিচিত ব্যক্তি সাহাবীদের মধ্যে নবীকে চিনতে পারত না! "তোমাদের মধ্যে কে মুহাম্মদ?" অন্য হাদিসে আছে: "তোমাদের মধ্যে কে আব্দুল মুত্তালিবের পুত্র?", আপনি খ্যাতির পোষাক পরিধান করেতেন আর না আলাদা কোন অবস্থান গ্রহণ করতেন। এ কারণেই তিনি সাহাবায়ে কেরামকে তার চারপাশে দাঁড়াতে নিষেধ করেছেন। যেমন আজমীরা তাদের মালিকের চারপাশে দাঁড়াতো। যাতে নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম অহংকার থেকে দূরে থাকেন, সাহাবায়ে কেরামের সাথে এই ঘনিষ্ঠতা, সংমিশ্রণ ও সামঞ্জস্যের মাধ্যমে আপনি তাদের ধারণা, কল্পনা, নৈতিকতা ও আচার-আচরণ সংশোধন করেছেন এবং আপনার ভালোবাসা তাদের অন্তরে গভীরভাবে প্রোথিত হয়েছিল।


• দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল নবীর উক্তি যে: "আপনার অন্তর যা চায় তা জিজ্ঞাসা করুন", আপনার এই উক্তিটি সত্যের সন্ধানকারী এবং যারা পথপ্রদর্শন করে তাদের জন্য মনোযোগের দাবি রাখে। অর্থাৎ, তার জন্য প্রশ্ন করাতে কোন নিষেধ নেই, কারণ আল্লাহর রাসূলকে যে দ্বীন দিয়ে প্রেরিত করা হয়েছিল তাতে এমন কিছু নেই যা উল্লেখ বা জিজ্ঞাসা করতে লজ্জা বোধ হবে।


আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাও পাওয়া যায় যে, নবী (সা.) ভালো আচার-আচরণে সমৃদ্ধ ছিলেন, যামাম বিন সালাবার কথোপকথনে কঠোরতা ছিল তিনি বলেছিলেন: "আমি আপনার (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কাছ থেকে কিছু ধর্মীয় বিষয়ে একটু কঠোরতার সাথে জানতে চাই। এতে আপনি রাগ করবেন না" এটা জানা দরকার যে, তিনি এই প্রশ্নটি করেছিলেন মক্কা বিজয়ের পর, যখন লোকেরা দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করছিল, তখনও নবী তার কথা বলার ধরণ এবং তাদের স্বভাবের কঠোরতা সহ্য করেছিলেন।

 

দ্বিতীয় খুৎবা

الحمد لله وكفى، وسلام على عباده الذين اصطفى.

 

হামদ ও সালাতের পর!

উপরোক্ত ঘটনা থেকে আরেকটি শিক্ষা পাওয়া যায় যে: যামাম বিন সালাবা দ্বীনের সঠিক শিক্ষা এবং আকিদা নিশ্চিতকরণকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছিলেন। এ কারণেই তিনি ভ্রমণ করেছিলেন যাতে তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে তাঁর কাছে যে খবরগুলো পৌঁছেছিল তা অনুসন্ধান করতে পারেন। এবং তার পূর্বের ধর্ম সম্পর্কে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, এ থেকে বোঝা যায় যে নবীর সত্যতা প্রকাশের পর তিনি কতটা গুরুত্বের সাথে নবীর দ্বীনের দায়িত্ব কাঁধে নিতে প্রস্তুত ছিলেন এবং এই সত্যতা তার আল্লাহর রসূলের খেদমতে আসার পর স্পষ্ট হয়ে ওঠে।


আরেকটি বিষয়ও বিবেচনা করার আছে: এই ঈমান যখন অন্তরে জাগ্রত হয়, তখন বড় আশ্চর্যজনক ও শুভ ফল বের হয়। যামাম বিন সালাবা তার লোকদের কাছে এই অবস্থায় ফিরে আসেন যে লাত ও ওয্যার শ্রদ্ধা তার হৃদয় থেকে বেরিয়ে গেছে, বরং তিনি তাদের গালাগালি করছিলেন! যার কারণে তার মুশরিক কাওম এটা আশঙ্কা করছিল যে, তিনি কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত না হয়ে যান। কিন্তু যখন ঈমান ও তাওহীদের আলো জ্বলে, তখন তা সব ধরনের কুসংস্কার দূর করে দেয়: "তোমার ধ্বংস হউক, নিশ্চয় এই দুই (মিথ্যা দেবতা) ক্ষতি বা উপকার করার ক্ষমতা রাখে না"।


আরেকটি শিক্ষা হল: আমাদের ধর্ম প্রচার ও প্রকাশের গুরুত্ব অনুভব করা উচিত। যামাম বিন সালবাকে দেখুন, তিনি জনসমক্ষে তার ঈমানের কথা ঘোষণা করছেন এবং বলছেন: "আমি আমার সম্প্রদায়ের লোকদের প্রেরিত (প্রতিনিধি ও দূত) যারা এখানে আসেনি।" ইবনে আব্বাস বলেন: "আমি এমন কোন জাতির প্রতিনিধির কথা শুনিনি যে যামাম ইবনে সালবার চেয়ে উত্তম প্রমাণিত হয়েছে।"


হে আল্লাহ! যিমাম বিন সালবাহ, নবীর সকল সাহাবী ও তাবেঈনগণের প্রতি সন্তুষ্ট হও হে পরম করুণাময়ের! তাদের সাথে আপনার রহমত এবং আনন্দ দিয়ে আমাদের ধন্য করুন।


https://www.alukah.net/sharia/0/142990/





 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
شارك وانشر

مقالات ذات صلة

  • من مشكاة النبوة (3) ذو العقيصتين (خطبة) (باللغة الإندونيسية)
  • من مشكاة النبوة (4) في مهنة أهله - باللغة النيبالية
  • خطبة: (تجري بهم أعمالهم) - باللغة البنغالية
  • شؤم الذنوب (خطبة) - باللغة البنغالية
  • خطبة: صلاة بأعظم إمامين (باللعة البنغالية)

مختارات من الشبكة

  • من مشكاة النبوة (5) "يا أم خالد هذا سنا" (خطبة) - باللغة النيبالية(مقالة - آفاق الشريعة)
  • تعظيم قدر الصلاة في مشكاة النبوة - بلغة الإشارة (PDF)(كتاب - مكتبة الألوكة)
  • المراهقون بين هدي النبوة وتحديات العصر (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • من دروس خطبة الوداع: أخوة الإسلام بين توجيه النبوة وتفريط الأمة (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • الأربعون في التوحيد من صحيحي البخاري ومسلم (PDF)(كتاب - مكتبة الألوكة)
  • الجنة ونعيمها (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • ظاهرة كسب المال الحرام (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • من الفائز؟ (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • الداخلون الجنة بغير حساب (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • خطبة: الذين يصلي عليهم الله وتصلي عليهم الملائكة(مقالة - آفاق الشريعة)

 



أضف تعليقك:
الاسم  
البريد الإلكتروني (لن يتم عرضه للزوار)
الدولة
عنوان التعليق
نص التعليق

رجاء، اكتب كلمة : تعليق في المربع التالي

مرحباً بالضيف
الألوكة تقترب منك أكثر!
سجل الآن في شبكة الألوكة للتمتع بخدمات مميزة.
*

*

نسيت كلمة المرور؟
 
تعرّف أكثر على مزايا العضوية وتذكر أن جميع خدماتنا المميزة مجانية! سجل الآن.
شارك معنا
في نشر مشاركتك
في نشر الألوكة
سجل بريدك
  • بنر
  • بنر
كُتَّاب الألوكة
  • ندوة لأئمة زينيتسا تبحث أثر الذكاء الاصطناعي في تطوير رسالة الإمام
  • المؤتمر السنوي التاسع للصحة النفسية للمسلمين في أستراليا
  • علماء ومفكرون في مدينة بيهاتش يناقشون مناهج تفسير القرآن الكريم
  • آلاف المسلمين يجتمعون في أستراليا ضمن فعاليات مؤتمر المنتدى الإسلامي
  • بعد ثلاث سنوات من الجهد قرية أوري تعلن افتتاح مسجدها الجديد
  • إعادة افتتاح مسجد مقاطعة بلطاسي بعد ترميمه وتطويره
  • في قلب بيلاروسيا.. مسجد خشبي من القرن التاسع عشر لا يزال عامرا بالمصلين
  • النسخة السادسة من مسابقة تلاوة القرآن الكريم للطلاب في قازان

  • بنر
  • بنر

تابعونا على
 
حقوق النشر محفوظة © 1447هـ / 2025م لموقع الألوكة
آخر تحديث للشبكة بتاريخ : 24/5/1447هـ - الساعة: 8:22
أضف محرك بحث الألوكة إلى متصفح الويب