• الصفحة الرئيسيةخريطة الموقعRSS
  • الصفحة الرئيسية
  • سجل الزوار
  • وثيقة الموقع
  • اتصل بنا
English Alukah شبكة الألوكة شبكة إسلامية وفكرية وثقافية شاملة تحت إشراف الدكتور سعد بن عبد الله الحميد
الدكتور سعد بن عبد الله الحميد  إشراف  الدكتور خالد بن عبد الرحمن الجريسي
  • الصفحة الرئيسية
  • موقع آفاق الشريعة
  • موقع ثقافة ومعرفة
  • موقع مجتمع وإصلاح
  • موقع حضارة الكلمة
  • موقع الاستشارات
  • موقع المسلمون في العالم
  • موقع المواقع الشخصية
  • موقع مكتبة الألوكة
  • موقع المكتبة الناطقة
  • موقع الإصدارات والمسابقات
  • موقع المترجمات
شبكة الألوكة / آفاق الشريعة / منبر الجمعة / الخطب / خطب بلغات أجنبية
علامة باركود

خطبة: صلاة بأعظم إمامين (باللعة البنغالية)

خطبة: صلاة بأعظم إمامين (باللعة البنغالية)
حسام بن عبدالعزيز الجبرين

مقالات متعلقة

تاريخ الإضافة: 23/2/2025 ميلادي - 25/8/1446 هجري

الزيارات: 792

 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
النص الكامل  تكبير الخط الحجم الأصلي تصغير الخط
شارك وانشر

খুতবার বিষয়ঃ দুই জন বড় ইমামের মধ্যে একজন ইমামের পেছনে নামায

প্রথম খুৎবা


الحمد لله الخافض الرافع، امتنَّ علينا بالعقول والأبصار والمسامع، وأشهد أن لا إله إلا الله أنزل الهدى وفي الناس محجوب وسامع وأشهد أن نبينا محمدًا عبده ورسوله اتباع سبيله وهُداه طريق إلى النَّعيم الواسع صلى الله وسلم عليه وعلى آله وأصحابه وأتباعه إلى يوم الدين.


হামদ ওয়াসালাতের পর: আমি আপনাকে এবং নিজেকে আল্লাহর তাকওয়া, আত্মার হিসেব নেওয়া এবং এমন কাজ করার জন্য চেষ্টা করার জন্য অসিয়ত করছি যা হৃদয়ে আল্লাহর ভালবাসা, তাঁর প্রতিদানের আশা এবং তাঁর ভয় জাগিয়ে তোলে। এগুলি এমন জিনিস যা পাপ প্রতিরোধ করে এবং আনুগত্যকে সহজ করে।আল্লাহ সেই মুমিনদের প্রশংসা করেছেন যারা তাদের নামাজ পালন করে, আর যারা নিজেদের যৌনাঙ্গসমূহের হিফাযতকারী,

 

আর যাদের সম্পদে নির্ধারিত হক রয়েছে। যাচ্ঞাকারী ও বঞ্চিতের, আর যারা তাদের সাক্ষ্যসমূহে অটল, অন্য জায়গায় আল্লাহ জ্ঞানীদের প্রশংসা করেছেন যারা তাদের পালনকর্তাকে এবং হিসাবের মন্দ পরিণতিকে ভয় করে।

 

বিশ্বস্ত ভাইয়েরা!আজ আমরা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর একটি ছোট ঘটনার উপর দৃষ্টিপাত করব এবং এটি আমাদের হৃদয়কে সম্মান, নসীহত, ফিকহ এবং অন্তর্দৃষ্টি দান করবে। এই ঘটনাটি দুইজন সর্বশ্রেষ্ঠ ইমামের একজনের নামাযের সাথে সম্পর্কিত, এই ঘটনাটি আসরের সময় মদিনায় সংঘটিত হয়েছিল।

 

বুখারী ও মুসলিম সাহল ইবনু সা'দ আস্ সাইদী (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, "রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বানী 'আমর ইবনু আওফ গোত্রের মধ্যে (তাদের অভ্যন্তরীণ ঝগড়া) মীমাংসা করে দেয়ার জন্য চলে গেলেন। সলাতের সময় হয়ে আসলো। মুয়াযযিন এসে আবূ বকর (রাযিঃ)-কে বলল, আপনি কি লোকেদের সালাত আদায় করিয়ে দিবেন? তাহলে আমি ইকামাত দেই। তিনি বললেন, হ্যাঁ। রাবী বলেন, আবূ বাকর (রাযিঃ) সালাত আরম্ভ করলেন। এমতাবস্থায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসে গেলেন। তখন লোকেরা সালাত আদায় করছিল। তিনি পিছন দিক থেকে কাতারে শামিল হয়ে গেলেন। লোকেরা হাততালি দিয়ে সংকেত দিল। কিন্তু আবূ বাকর (রাযিঃ) সালাতরত অবস্থায় এদিকে ভ্রুক্ষেপ করলেন না। অতঃপর লোকেরা যখন বেশী তালি বাজাতে লাগল, তিনি এদিকে ফিরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে দেখতে পেলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে ইশারা করে বললেনঃ নিজের জায়গায় স্থির থাকো।

 

আবূ বকর (রাযিঃ) তার দু'হাত উপরে তুলে মহান আল্লাহর প্রশংসা করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এ নির্দেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন। অতঃপর আবূ বকর (রাযিঃ) পিছনে সরে এসে লাইনে শামিল হয়ে গেলেন এবং নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সামনে অগ্রসর হয়ে সালাত আদায় করালেন। সালাত সমাপ্ত করে তিনি বললেন, হে আবূ বাকর! আমার নির্দেশের পরও নিজ স্থানে স্থির থাকতে তোমাকে কিসে বাধা দিল? আবূ বাকর (রাযিঃ) বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপস্থিতিতে আবূ কুহাফার পুত্রের জন্য সলাতে ইমামাত করা কক্ষনো মানায় না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ আমি তোমাদের বেশি তালি বাজাতে দেখলাম কেন? তোমাদের কারো সলাতে কোন কিছু ঘটলে সে সুবহানাল্লাহ' বলবে। সে যখন সুবহানাল্লাহ বলল তখনই ইমামের কিছু আকর্ষণ করা হলো মহিলারাই কেবল তাসফীহ (হাততালি) দিবে"।

 

আল্লাহ আমাদের নবী মুহাম্মদের উপর সালাত ও সালাম বর্ষণ করুন, আমাদেরকে তার হাওযে কাওসারের দিকে নিয়ে যান এবং তাঁর সুপারিশে আমাদেরকে উন্নীত করুন।

 

হে আমার বন্ধুরা! এই ঘটনার মধ্যে অনেক উপকারিতা রয়েছে, তার মধ্যে কয়েকটি নিম্নরূপ:

• মানুষের মধ্যে শান্তি স্থাপনের ফযীলত এবং মীমাংসার জন্য ইমামের যাওয়ার বৈধতা ইত্যাদি।

 

• ইমাম যদি নামাযের ইমামতি করার স্থান থেকে সরে যায়, তবে অন্য একজন ব্যক্তি তার জায়গায় ইমামতি করতে পারে, তবে শর্ত হল থাকে যে, ফিতনার ভয় না থাকে এবং ইমাম নিষেধ না করেন।

 

• নতুন নেয়ামত পেলে, আল্লাহর প্রশংসা পাঠ করতে হবে। এবং

 

আল-হামদুলিল্লাহ ও সুবহান-আল্লাহ এগুলো নামাযের শব্দগুলির মধ্যে রয়েছে, সুতরাং এগুলো বললে, নামায বাতিল হবে না।

 

• এটাও জানতে পারা যায়: নামাযে হালকা নড়াচড়া করলে নামায বাতিল হয় না।

 

• যখন বিষয় স্পষ্ট, তখন ইঙ্গিতই যথেষ্ট হওয়া উচিত।

 

• বড়দের সাথে ভদ্র আচরণ করা উচিত।

 

• প্রয়োজনে নামাযে মনোযোগ বিমুখ করা জায়েয।

 

• প্রয়োজনে নামাযের অবস্থায় এক দু পা হাঁটা যেতে পারে।

 

• যখন কোন অনুসারীকে নেতার দ্বারা কোন কাজ করার আদেশ দেওয়া হয় এবং সে কাজটি অনুসারীর সম্মান বলে বিবেচিত হয়, তখন সে কাজটি করা জরুরী নয়, বরং এই কাজটি পরিত্যাগ করাই বেশি উত্তম। এবং এটি তার আদেশের লঙ্ঘন নয়, বরং এটা ভদ্রতা ও বিনয়ের পরিচয়।

 

সুন্নাহ হল, ইমাম যদি নামাযে ভুল করে তাহলে পুরুষরা তাকে সুবহানাল্লাহ বলে সতর্ক করবে, আর মহিলারা ইমামকে হাততালি দিয়ে সতর্ক করবে।

 

ইমাম নাবী (রহ.) বলেন: "একজন মহিলা তার ডান হাতের তালু তার বাম হাতের তালুর পিছনে আঘাত করবে।"

 

• এর থেকে একটি লাভ পাওয়া যায়: নামায আওয়াল ওয়াক্তে পড়া উচিত।

 

এ ঘটনা থেকে আবু বকর (রাঃ)-এর অনেক ফজিলত পাওয়া যায়।

 

দ্বিতীয় খুতবাহ:

الحمد لله ذي الجلال والإكرام وأشهد ألا إله إلا الله الملك القدوس السلام وأشهد أن محمداً عبده ورسوله صلى الله وسلم عليه ما أشرق ضياء وأدبر ظلام.

 

হামদ ও সালাতের পর! জামাতের সাথে এই মহান দায়িত্ব পালনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল নামাযের কাতার ঠিক রাখা। অর্থাত সকল নামাযী কাতারে সোজা হয়ে দাঁড়াবে, মুসাল্লা (জায়ে নামাযের) কারণে আধুনিক সময়ে এর উপর আমল করা খুব সহজ হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ।

 

নুমান ইবনু বশীর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের (সলাতের) লাইনগুলো সোজা করে দিতেন, মনে হত তিনি যেন কামানের কাঠ সোজা করছেন। যতক্ষণ না বুঝতে পারতেন যে, আমরা তার থেকে পুরোপুরি বিষয়টি বুঝতে পেরেছি। অতঃপর তিনি স্বস্থানে দাঁড়িয়ে তাকবীরে তাহরীমা বলতে যাবেন, এমন সময় দেখলেন এক ব্যক্তি কাতার থেকে সামনে এগিয়ে আছে, তখন তিনি বললেনঃ আল্লাহর বান্দাগণ তোমাদের লাইন সোজা কর, অন্যথায় আল্লাহ তোমাদের মুখ-মণ্ডল বিকৃত করে দিবেন। (মুসলিম)।

 

তিনি আরো বলেনঃ (তোমাদের সলাতের লাইনগুলো সোজা কর। কেননা লাইন সোজা করা সালাত পুরোপুরিভাবে আদায় করার অন্তর্ভুক্ত)। মুসলিম

 

বুখারীর শব্দে আরো কঠোরভাবে কাতার সোজা করার কথা বলা হয়েছেঃ (তোমরা তোমাদের কাতারগুলো সোজা করে নিবে, কেননা, কাতার সোজা করা সালাত কায়েম করার অন্তর্ভুক্ত)।

 

কাতার সোজা করার আরেকটি বিষয় হল কাতারের ফাঁক দূর করা। এটাও লক্ষ্য করা যায় যে কিছু উপাসক - আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন - প্রথম কাতার অসম্পূর্ণ থাকা অবস্থায় দ্বিতীয় কাতারে দাঁড়ান। বরং অনেক সময় পরপর দুই-তিনটি কাতার সম্পন্ন না করে, মানুষ আরে অনেক কাতার করে থাকে!এদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।

 

প্রথম কাতারে নামায পড়ার চেষ্টা করতে হবে। আবূ হুরাইরাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আযানে ও প্রথম কাতারে কী (ফাযীলাত) রয়েছে, তা যদি লোকেরা জানত, কুরআহর মাধ্যমে বাছাই ব্যতীত এ সুযোগ লাভ করা যদি সম্ভব না হত, তাহলে অবশ্যই তারা কুরআহর মাধ্যমে ফায়সালা করত। (মুসলিম)

 

বিশ্বস্ত ভাইয়েরা! নামায একটি মহান ইবাদত, এর অনেক ফজিলত রয়েছে, কিন্তু এর ফজিলতের মধ্যে শুধু নামাযই নয়, এর আগে ও পরে করা আমলও অন্তর্ভুক্ত।

 

পরিশেষে বলব আমাদের বেশি বেশি করে ইব্রাহীম খলীল আলাইহিস সালামের এই দুআটি পাঠ করতে হবেঃ

﴿ رَبِّ اجْعَلْنِي مُقِيمَ الصَّلاَةِ وَمِن ذُرِّيَّتِي رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَاء ﴾ [إبراهيم: 40]

অনুবাদঃ হে আমার রব! আমাকে সালাত কয়েমকারী করুন এবং আমার বংশধরদের মধ্য হতেও। হে আমাদের রব! আর আমার দো’আ কবূল করুন।

 

https://www.alukah.net/sharia/0/108627/





 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
شارك وانشر

مقالات ذات صلة

  • خطبة: صفة الصلاة (2) سنن قولية (باللغة البنغالية)
  • خطبة: صفة الصلاة (3) سنن فعلية (باللغة البنغالية)
  • من مشكاة النبوة (3) ذو العقيصتين (خطبة)- باللغة البنغالية
  • من مشكاة النبوة (5) "يا أم خالد هذا سنا" (خطبة) - باللغة البنغالية
  • خطبة: (تجري بهم أعمالهم) - باللغة البنغالية
  • خطبة: لفت الأنظار للتفكر والاعتبار (1) - باللغة البنغالية

مختارات من الشبكة

  • عظمة القرآن تدل على عظمة الرحمن (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • خطبة: عظمة الرسول صلى الله عليه وسلم(مقالة - آفاق الشريعة)
  • استشعار عظمة النعم وشكرها (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • خطبة: موعظة الإمام مالك بن أنس للخليفة هارون الرشيد رحمهما الله(مقالة - آفاق الشريعة)
  • وقفات تربوية مع سورة الكوثر (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • الأعمار تفنى والآثار تبقى (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • أعذار المعترضين على القرآن (خطبة)(مقالة - موقع الشيخ إبراهيم بن محمد الحقيل)
  • خطبة: يا شباب احذروا من الغيبة والنميمة(مقالة - آفاق الشريعة)
  • أسباب النصر وشرائطه (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • حسن الخلق (خطبة)(مقالة - آفاق الشريعة)

 



أضف تعليقك:
الاسم  
البريد الإلكتروني (لن يتم عرضه للزوار)
الدولة
عنوان التعليق
نص التعليق

رجاء، اكتب كلمة : تعليق في المربع التالي

مرحباً بالضيف
الألوكة تقترب منك أكثر!
سجل الآن في شبكة الألوكة للتمتع بخدمات مميزة.
*

*

نسيت كلمة المرور؟
 
تعرّف أكثر على مزايا العضوية وتذكر أن جميع خدماتنا المميزة مجانية! سجل الآن.
شارك معنا
في نشر مشاركتك
في نشر الألوكة
سجل بريدك
  • بنر
  • بنر
كُتَّاب الألوكة
  • يوم المسجد المفتوح ببلدة بالوس الأمريكية
  • مدينة كلاغنفورت النمساوية تحتضن المركز الثقافي الإسلامي الجديد
  • اختتام مؤتمر دولي لتعزيز القيم الأخلاقية في مواجهة التحديات العالمية في بلقاريا
  • الدورة العلمية الثانية لتأهيل الشباب لبناء أسر مسلمة في قازان
  • آلاف المسلمين يشاركون في إعادة افتتاح أقدم مسجد بمدينة جراداتشاتس
  • تكريم طلاب الدراسات الإسلامية جنوب غرب صربيا
  • ختام الندوة التربوية لمعلمي رياض الأطفال المسلمين في البوسنة
  • انطلاق سلسلة محاضرات "ثمار الإيمان" لتعزيز القيم الدينية في ألبانيا

  • بنر
  • بنر

تابعونا على
 
حقوق النشر محفوظة © 1447هـ / 2025م لموقع الألوكة
آخر تحديث للشبكة بتاريخ : 23/4/1447هـ - الساعة: 15:47
أضف محرك بحث الألوكة إلى متصفح الويب