• الصفحة الرئيسيةخريطة الموقعRSS
  • الصفحة الرئيسية
  • سجل الزوار
  • وثيقة الموقع
  • اتصل بنا
English Alukah شبكة الألوكة شبكة إسلامية وفكرية وثقافية شاملة تحت إشراف الدكتور سعد بن عبد الله الحميد
الدكتور سعد بن عبد الله الحميد  إشراف  الدكتور خالد بن عبد الرحمن الجريسي
  • الصفحة الرئيسية
  • موقع آفاق الشريعة
  • موقع ثقافة ومعرفة
  • موقع مجتمع وإصلاح
  • موقع حضارة الكلمة
  • موقع الاستشارات
  • موقع المسلمون في العالم
  • موقع المواقع الشخصية
  • موقع مكتبة الألوكة
  • موقع المكتبة الناطقة
  • موقع الإصدارات والمسابقات
  • موقع المترجمات
 كل الأقسام | مواقع المشرفين   مواقع المشايخ والعلماء  
اضغط على زر آخر الإضافات لغلق أو فتح النافذة اضغط على زر آخر الإضافات لغلق أو فتح النافذة
  •  
    الحسود لا يسود (خطبة)
    د. محمود بن أحمد الدوسري
  •  
    عناية الصحابة رضي الله عنهم بحفظ القرآن وتدوينه ...
    الشيخ أ. د. عرفة بن طنطاوي
  •  
    القسط الهندي (Pryone) في السنة النبوية
    د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر
  •  
    أوقات النهي عن الصلاة (درس 2)
    د. أمين بن عبدالله الشقاوي
  •  
    الثبات على الدين: أهميته، وأسبابه، وموانعه في ...
    الشيخ عبدالرحمن بن سعد الشثري
  •  
    شرح كتاب صيانة كلام الرحمن عن مطاعن أهل الزيغ ...
    الشيخ أ. د. عرفة بن طنطاوي
  •  
    من مشاهد القيامة
    الشيخ عبدالله بن جار الله آل جار الله
  •  
    العلاقات الدولية ومناهجنا التعليمية
    أ. د. فؤاد محمد موسى
  •  
    قراءات اقتصادية (65) رأس المال في القرن الحادي ...
    د. زيد بن محمد الرماني
  •  
    التعامل مع شهوة المريض للطعام والشراب
    د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر
  •  
    وفد النصارى.. وصدق المحبة..
    الدكتور علي بن عبدالعزيز الشبل
  •  
    خطبة (النسك وواجباته)
    الدكتور علي بن عبدالعزيز الشبل
  •  
    سطور منسية.. من يكتب تاريخ الأسر وكيف يخلد؟ ...
    د. صغير بن محمد الصغير
  •  
    الاستشراق ووسائل صناعة الكراهية: صهينة الاستشراق
    أ. د. علي بن إبراهيم النملة
  •  
    الرؤى والأحلام (1) أنواع الناس في الرؤى
    الشيخ د. إبراهيم بن محمد الحقيل
  •  
    قراءات اقتصادية (64) الاقتصاد المؤسسي
    د. زيد بن محمد الرماني
شبكة الألوكة / آفاق الشريعة / منبر الجمعة / الخطب / خطب بلغات أجنبية
علامة باركود

قصة نبوية (1) معجزات وفوائد - باللغة البنغالية

قصة نبوية (1) معجزات وفوائد - باللغة البنغالية
حسام بن عبدالعزيز الجبرين

مقالات متعلقة

تاريخ الإضافة: 8/9/2024 ميلادي - 5/3/1446 هجري

الزيارات: 1780

 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
النص الكامل  تكبير الخط الحجم الأصلي تصغير الخط
شارك وانشر

قصة نبوية (1) معجزات وفوائد - باللغة البنغالية

খুতবার বিষয়ঃ নবী সাঃ এর কাহিনী (১)

প্রথম খুৎবা

 

الحمد لله الإلهِ الأحد، الغنيِّ الصمد، وأشهد ألا إله إلا الله، تنزَّه عن الصاحبة والشريك والولد، وأشهد أن محمداً عبد الله ورسوله، أرسله للناس رحمة، وجعله خاتم رسله، أيَّده بمعجزات كثيرة ونوَّعها، وهداه لأحسن الأخلاق وأروعِها، صلى الله عليه وعلى آله وصحابته خير أمته أجمعِها.


হামদ ও সালাতের পর!

পরম করুণাময়ের বান্দারা! আজ আমরা নবীজির এমন একটি ঘটনার কথা বলব যার বিভিন্ন দিক রয়েছে এবং এর মধ্যে অনেক শিক্ষা লুকিয়ে আছে। প্রথমে আমরা এই ঘটনাটি বর্ণনা করব, তারপরে, ইনশাআল্লাহ, আমরা এর শিক্ষাগুলি তুলে ধরব যা আলেমগণ বলেছেনঃ

ইমাম মুসলিম বর্ণনা করেছেন, আবূ কাতাদাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন (যুদ্ধ থেকে ফেরার সময়) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের সামনে বক্তৃতা করলেন। তিনি বললেনঃ আজকের বিকাল থেকে সারারাত তোমাদেরকে পথ চলতে হবে এবং ইনশাআল্লাহ আগামীকাল সকালে পানির কাছে উপস্থিত হবে। সুতরাং লোকজন সেখান থেকে এভাবে যাত্রা করল যে, কেউ কারো দিকে ফিরেও তাকাচ্ছিল না। আবূ কতাদাহ্ বলেন- রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-ও পথ চলছিল। এক সময় রাত্রি দ্বি-প্রহর হয়ে গেল। আমি তার পাশে পাশেই চলছিলাম। এ সময় রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তন্দ্রায় ঝিমুচ্ছিলেন। ঘুমের প্রভাবে এক সময় তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তার সওয়ারীর উপর একদিকে ঝুঁকে পড়লেন। ঠিক সে সময় আমি তার কাছে গিয়ে তাঁকে ঠেলে ধরলাম (অর্থাৎ ঠেকনা দিলাম)। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সওয়ারীর উপর সোজা হয়ে বসলেন, কিন্তু তাকে জাগালাম না।

 

এরপর তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) চলতে থাকলেন এবং এ অবস্থায় রাতের বেশীর ভাগ অতিক্রান্ত হলে সওয়ারীর উপর থেকে আবার একদিকে ঝুঁকে পড়লেন। তখন আবার আমি তাকে না জাগিয়ে ঠেলে ধরলাম। এভাবে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সওয়ারীর উপর সোজা হয়ে বসলেন। আবূ কতাদাহ বলেন- এরপর তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আবার চলতে থাকলেন। রাত ভোর হয়ে আসলে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবার প্রথম দু'বারের চেয়েও বেশী করে একদিকে ঝুঁকে পড়লেন, এমনকি তার পড়ে যাওয়ার উপক্রম হলো। তখন আমি পুনরায় ঠেস লাগিয়ে ধরলাম। এবার তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মাথা উঠিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কে? আমি বললাম- আবূ কতাদাহ। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, এভাবে তুমি আমার পাশে পাশে কতক্ষণ ধরে চলছ? আমি বললাম, আমি রাতের প্রথম থেকেই এভাবে আপনার সাথে চলছি। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তখন বললেনঃ আল্লাহ তোমাকে হিফাযাত করুন। কারণ তুমি তার নাবীকে দেখাশুনা করছ।

 

তারপর তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তুমি কি কাউকে দেখতে পাচ্ছ? আমি বললাম, হ্যাঁ, এই তো একজন আরোহী। তারপর বললাম, এই তো আরো একজন আরোহী এসে উপস্থিত হলো। এভাবে আমরা সাতজন একত্র হলাম। তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাস্তা থেকে কিছু দূরে সরে গেলেন এবং মাটিতে মাথা রাখলেন (অর্থাৎ- শুয়ে পড়লেন)। এ সময় তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের বললেনঃ সলাতের খেয়াল রেখো। কিন্তু রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-ই ছিলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি নিদ্রা থেকে জাগ্রত হন আর তখন সূর্যের আলো তার পিঠের উপর এসে পড়েছিল।

 

আবূ কতাদাহ্ বলেন- এরপর আমরা সবাই ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠে পড়লাম। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা সবাই যার যার সওয়ারীতে সওয়ার হও। তাই আমরা সওয়ারীতে চেপে যাত্রা করলাম। সূর্য বেশ কিছু উপরে উঠলে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সওয়ারী থেকে অবতরণ করে আমার কাছে অল্প পানিসহ যে ওযুর পাত্র ছিল তা চেয়ে নিয়ে অন্য সময়ের চেয়ে সংক্ষিপ্ত করে ওযু করলেন। আবূ কতাদাহ্ বললেন- এরপরও ঐ পাত্রে কিছু পানি অবশিষ্ট থাকল। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আবূ কাতাদাহ-কে বললেনঃ পাত্রটি রেখে দাও, দেখবে পরে বিস্ময়কর কান্ড ঘটবে।

 

তখন বিলাল সলাতের আযান দিলে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রথমে দুরাকাআত (সুন্নাত) সলাত আদায় করলেন এবং তারপর প্রতিদিনের মতো করে ফাজরের ফারয (ফরয) সলাত আদায় করলেন। আবূ কাতাদাহ্ বলেন। অতঃপর সওয়ারীতে আরোহণ করলে আমরাও সওয়ারীতে আরোহণ করে তার সাথে রওয়ানা হলাম। এ সময়ে আমরা পরস্পর চুপিসারে বলাবলি করছিলাম যে, আমরা সলাতের ব্যাপারে যে অবহেলা প্রদর্শন করলাম তার কাফফারাহ বা ক্ষতিপূরণ কীভাবে হবে? রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ আমার জীবন ও কাজ-কর্ম কি তোমাদের জন্য অনুসরণীয় আদর্শ নয়?

 

এরপর তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আবার বললেনঃ ঘুমানোতে কোন দোষ বা অবহেলা নেই। অবহেলা তখনই বলা হবে যদি কোন ব্যক্তি সলাত না আদায় করে দেরী করে এবং অন্য সলাতের ওয়াক্ত হয়ে যায়। কোন সময়ে কারো এরূপ হয়ে গেলে সে যখন জাগ্রত হবে তখনই যেন সলাত আদায় করে নেয়। পরদিন সকালে যেন সে সময়মত সলাত আদায় করে। পরে তিনি বললেনঃ অন্য সবাই কী করেছে তা কি জান? সকালে লোকজন যখন তাদের নাবীকে দেখতে পেল না তখন আবূ বাকর ও উমার তাদেরকে বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমাদের পিছনে আছেন। তিনি তোমাদেরকে পিছনে ফেলে যেতে পারেন না। কিন্তু লোকজন বললঃ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমাদের সামনে আছেন। (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন) এ ব্যাপারে তারা যদি আবূ বাকর ও উমার-এর কথা মানতো তাহলে সঠিক কাজ করত।

 

আবূ কতাদাহ বলেনঃ যখন বেলা বেড়ে দুপুর হলো এবং সবকিছু সূৰ্যতাপে উত্তপ্ত হয়ে উঠল তখন আমরা লোকজনের কাছে গিয়ে পৌছলাম। তখন তারা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এসে বলছিলঃ হে আল্লাহর রসূল! আমরা পিপাসায় মরে গেলাম। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ না, তোমরা মরবে না। এরপর তিনি বললেনঃ আমার ছোট পেয়ালাটা আনো। অতঃপর তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ওযুর পাত্রটাও চেয়ে নিলেন। এরপর রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পেয়ালাতে পানি ঢালতে থাকলেন আর আবূ কতাদাহ পান করাতে থাকলেন। লোকজন যখন দেখল যে, পানি মাত্র একপাত্র আর এতগুলো লোক তখন তারা (পানি থেকে বঞ্চিত হওয়ার ভয়ে) ভিড় জমিয়ে তুলল। তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা ধীরে সুস্থে পানি পান করতে থাকো। সবাইকে তৃপ্তি সহকারে পানি পান করানো যাবে। সুতরাং লোকজন তাই করল। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পানি ঢালছিলেন আর আমি (আবূ কতাদাহ্) পান করাচ্ছিলাম। শেষ পর্যন্ত আমি এবং রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছাড়া পানি পান করতে আর কেউ অবশিষ্ট রইল না। তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পেয়ালার পানি ঢেলে আমাকে বললেনঃ পান করো। আমি বললামঃ হে আল্লাহর রসূল! আপনি পান না করা পর্যন্ত আমি পান করব না। এ কথা শুনে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যিনি পানি পান করান তিনি সবার শেষে পান করেন। আবূ কতাদাহ বলেনঃ আমি তখন পানি পান করলাম। এরপর রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পান করলেন। পরে অবশ্য লোকজন পানি পান করার ফলে শান্ত মনে তৃপ্তি সহকারে যেতে থাকল।

 

হাদীসের বর্ণনাকারী সাবিত বলেছেন যে, "আবদুল্লাহ ইবনু রাবাহ ও এ কথা শুনে বললেনঃ তাহলে তো আপনি এ হাদীসটি সম্পর্কে ভাল জানেন। তখন তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেনঃ তুমি কোন কওমের লোক? আমি বললাম, আমি আনসারদের একজন। তিনি বললেন, তাহলে বর্ণনা কর। কেননা, তুমি তোমার হাদীস সম্পর্কে নিশ্চয়ই ভালভাবে অবহিত আছ। আবদুল্লাহ ইবনু রাবাহ বলেন- আমি ঐ রাতে কাফিলায় শরীক ছিলাম। তবে আমি জানতাম না যে, অন্য কেউও আমার মতো হাদীসটি স্মরণ করে রেখেছেন।

 

দ্বিতীয় খুৎবা

الحمد لله القائل عن رسوله: ﴿ وَإِن تُطِيعُوهُ تَهْتَدُوا ﴾..

صلى الله عليه وسلم وبارك عليه وعلى أزواجه وذريته وآله وصحبه.

 

উল্লেখিত গল্পটিতে অনেক শিক্ষনীয় বিষয় রয়েছেঃ

একটি শিক্ষা হল: সেনাবাহিনীর নেতার জন্য এটা উত্তম যে, তিনি যখন কোন সংবাদ সম্পর্কে তাদের জানাতে সমীচীন মনে করেন তখন তার লোকদের একত্রিত করা, যাতে তারা সবাই এটি সম্পর্কে অবগত থাকে এবং পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়।

 

একটি শিক্ষা হল: ভবিষ্যতের বিষয়ে ইনশাআল্লাহ বলা মুস্তাহাব, এবং এটি আল্লাহর সেই হুকুম অনুসারে যা আল্লাহ কুরআনে প্রকাশ করেছেন)।

 

একটি শিক্ষা হল: সাহাবায়ে কেরামের খুবই আগ্রহ ছিলেন যে, নবীকে সামান্যতম কষ্টও না হয়।

 

• এর একটি শিক্ষা রয়েছে: যে ব্যক্তি ইহসান করছে তার জন্য দোয়া করা মুস্তাহাব।

 

আরেকটি শিক্ষা হল: নামাজের সময় ঘুম থেকে উঠার জন্য উপায় অবলম্বন করা উচিত।

 

• একটি শিক্ষা হল: ঘুমন্ত ব্যক্তির জন্য নামাযের আযান দেওয়া এবং সুনানে রওতবের কাযা আদায় করা মুস্তাহাব।  আরেকটি শিক্ষা হলঃ ছুটে যাওয়া নামাযের কাযা ঠিক সেভাবেই আদায় হবে যেভাবে সময়মত আদায় করা হয়।

 

• একটি শিক্ষা হল: যে ব্যক্তি অবহেলা না করে ঘুমিয়ে যায় তার গোনাহ হবে না।

 

উপরের ঘটনার একটি শিক্ষা হল: এটি নবীর বিভিন্ন অলৌকিক ঘটনা প্রমাণ করে: তিনি আবু কাতাদাকে জানিয়েছিলেন যে তার ওযুর পাত্রের গৌরব থাকবে। দ্বিতীয় অলৌকিক ঘটনা: সামান্য জলে বরকত এবং প্রাচুর্য।

 

তৃতীয় অলৌকিক ঘটনা: আপনার উক্তি: "তোমাদের প্রত্যেকেই ভালোভাবে তৃষ্ণা নিবারণ করবে" এবং তাই ঘটেছে।

 

চতুর্থ অলৌকিক ঘটনা: "আবু বকর ও উমর এটা এটা বলেছেন এবং লোকেরাও এটা এটা বলেছে।"

 

পঞ্চম অলৌকিক ঘটনা: তাঁর উক্তি: "তোমরা যদি সমস্ত সন্ধ্যা এবং সারা রাত হাঁটতে থাক তবে আগামীকালের মধ্যে আপনি পানির নিকট পৌঁছে যাবে। আল্লাহর ইচ্ছাই তাই ঘটেছে।

 

• একটি শিক্ষা অর্জিত হয়: আবু বকর ও উমর (রা.) মর্যাদা প্রকাশ পায়।

 

এবং আমরা এই শিক্ষা উল্লেখ করে শেষ করছি: "যে ব্যক্তি দলকে পানি বা দুধ বা অন্য কিছু পান করাবে সে সর্বশেষে পান করবে"।

قد لاح نور الفجر في عصر الدجى
بالمصطفى الهادي لخير كلام
وحي وقرآن ومنهج خالق
قد حطم الجهلاء بالإسلام
صلى عليك الله يا رمز الهدى
ما لحظة مرت مدى الأيام

 

অনুবাদ: অন্ধকারের সময় উজ্জ্বল ভোর উদয় হল, সেরা পথপ্রদর্শক মোস্তফা দ্বারা, ওহী, পবিত্র কোরান ও আল্লাহর ব্যবস্থা হল পরিপূর্ণ ইসলাম যার দ্বারা আপনি অজ্ঞতা দূর করেছন। ওহ পথপ্রদর্শক! আল্লাহ আপনাকে সব সময় এবং প্রতি মুহূর্তে মঙ্গল করুন।

 





 حفظ بصيغة PDFنسخة ملائمة للطباعة أرسل إلى صديق تعليقات الزوارأضف تعليقكمتابعة التعليقات
شارك وانشر

مقالات ذات صلة

  • قصة نبوية (1) معجزات وفوائد
  • قصة نبوية (1) معجزات وفوائد (باللغة الهندية)
  • قصة نبوية (1) معجزات وفوائد (خطبة) باللغة الإندونيسية
  • قصة نبوية (2) معجزات وفوائد: تكثير الطعام - باللغة البنغالية
  • خطبة: لفت الأنظار للتفكر والاعتبار (1) - باللغة البنغالية

مختارات من الشبكة

  • من قصص الأنبياء (3)(مقالة - آفاق الشريعة)
  • وصايا نبوية غالية(مقالة - آفاق الشريعة)
  • القسط الهندي (Pryone) في السنة النبوية(مقالة - موقع د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر)
  • فوائد وعبر من قصة قارون (خطبة)(مقالة - موقع د. محمود بن أحمد الدوسري)
  • الخل إدام وغذاء ودواء(مقالة - موقع د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر)
  • "اجلس فقد آذيت": خاطرة تربوية تأصيلية في ضوابط الاستشهاد بالمواقف النبوية(مقالة - مجتمع وإصلاح)
  • مسابقة الأحاديث النبوية تجمع أطفال دورات القرآن في بازارجيك(مقالة - المسلمون في العالم)
  • التوازن في الأكل في السنة النبوية(مقالة - موقع د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر)
  • المشاكل الأسرية وعلاجها في ضوء السنة النبوية(مقالة - مجتمع وإصلاح)
  • منع انتقال عدوى أمراض الباطنة في السنة النبوية(مقالة - موقع د. عبدالعزيز بن سعد الدغيثر)

 



أضف تعليقك:
الاسم  
البريد الإلكتروني (لن يتم عرضه للزوار)
الدولة
عنوان التعليق
نص التعليق

رجاء، اكتب كلمة : تعليق في المربع التالي

مرحباً بالضيف
الألوكة تقترب منك أكثر!
سجل الآن في شبكة الألوكة للتمتع بخدمات مميزة.
*

*

نسيت كلمة المرور؟
 
تعرّف أكثر على مزايا العضوية وتذكر أن جميع خدماتنا المميزة مجانية! سجل الآن.
شارك معنا
في نشر مشاركتك
في نشر الألوكة
سجل بريدك
  • بنر
  • بنر
كُتَّاب الألوكة
  • مدرسة إسلامية جديدة في مدينة صوفيا مع بداية العام الدراسي
  • ندوة علمية حول دور الذكاء الاصطناعي في تحسين الإنتاجية بمدينة سراييفو
  • مركز تعليمي إسلامي جديد بمنطقة بيستريتشينسكي شمال غرب تتارستان
  • 100 متطوع مسلم يجهزون 20 ألف وجبة غذائية للمحتاجين في مينيسوتا
  • مسابقة الأحاديث النبوية تجمع أطفال دورات القرآن في بازارجيك
  • أعمال شاملة لإعادة ترميم مسجد الدفتردار ونافورته التاريخية بجزيرة كوس اليونانية
  • مدينة نابريجناي تشلني تحتفل بافتتاح مسجد "إزجي آي" بعد تسع سنوات من البناء
  • انتهاء فعاليات المسابقة الوطنية للقرآن الكريم في دورتها الـ17 بالبوسنة

  • بنر
  • بنر

تابعونا على
 
حقوق النشر محفوظة © 1447هـ / 2025م لموقع الألوكة
آخر تحديث للشبكة بتاريخ : 30/3/1447هـ - الساعة: 16:48
أضف محرك بحث الألوكة إلى متصفح الويب